Facts About খেলার খবর Revealed
Facts About খেলার খবর Revealed
Blog Article
বাংলাদেশে জিম্মি দশা থেকে উদ্ধার পাওয়া তিন শ্রীলঙ্কান ফিরে গেছেন
ছবির ক্যাপশান, তার প্রথম স্ত্রী ইভানা জেলনিকোভা চেক ক্রীড়াবিদ এবং মডেল ছিলেন।
ছবির ক্যাপশান, নিউ ইয়র্কের ট্রাম্প টাওয়ারে নিজ অফিসে ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ফ্লোরিডায় নিজের প্রচার শিবিরের সদর দপ্তরে সমর্থকদের সামনে ট্রাম্প বলেন, আমেরিকা আমাদের একটি অভূতপূর্ব এবং শক্তিশালী ম্যান্ডেট দিয়েছে।
সেই সঙ্গে, পানামা খাল আবারও ফিরিয়ে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
ট্রাম্পের বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য তার তীব্র সমালোচনা হয়।
আরেক নারী বলেছেন, ''কোভিডের আগে সবকিছু ভালো ছিল। গত তিন বছরে কিছুই হয়নি। আমরা সেই সময়ে ফিরে যেতে চাই।''
ট্রাম্পকে টুইটারে (এখন এক্স) আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করতে দেখা যেত। ভিন্ন দেশের নেতৃত্বের সঙ্গেও প্রকাশ্যে তাকে বচসা করতে দেখা গিয়েছে।
ট্রাম্পের অর্থনৈতিক নীতিগুলো সংরক্ষণবাদী হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে, যেখানে ট্রাম্প দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তির পর থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে শুল্ক বৃদ্ধি করেছেন।[৩১৬] ট্রাম্প প্রধান বাণিজ্যিক অংশীদারদের উপর ব্যাপক শুল্ক আরোপ করেন, যার মধ্যে চীন, কানাডা এবং মেক্সিকো অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৩১৭] তিনি বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও)-তে আমেরিকার আর্থিক অনুদান স্থগিত করেন।[৩১৮] এপ্রিল ২০২৫-এ, ট্রাম্প ১৮০টিরও বেশি দেশের উপর ১০% বা তার বেশি শুল্ক আরোপ করেন,[৩১৯] অতিরিক্ত ৫৭টি দেশের উপর উচ্চতর শুল্ক সাময়িকভাবে স্থগিত রাখেন এবং চীনের উপর শুল্ক বাড়িয়ে ১৪৫% করেন,[৩২০] যা সামগ্রিক বাণিজ্যের গড় শুল্ক ২% থেকে আনুমানিক ২৪%-এ নিয়ে যায়।[৩২১] এই প্রস্তাবগুলি ১৯০৯ সালের পর থেকে সর্বোচ্চ শুল্ক স্তরে পৌঁছায়,[৩২২] ১৯৩০ সালের স্মুট-হাউলি শুল্ক আইন-এর মাত্রার কাছাকাছি আসে,[৩২৩] এবং মুদ্রাস্ফীতির জন্য সামঞ্জস্য করার পর আমেরিকান ইতিহাসের বৃহত্তম কর বৃদ্ধি হিসেবে কাজ করে।[৩২৪]
ট্রাম্প শুরুতে দাবি করেন যে তিনি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে এই নীতি বন্ধ করতে পারবেন না এবং ডেমোক্র্যাটদের দোষারোপ করেন পরিবারের সদস্যদের আলাদা করার জন্য,[১৯৪] কিন্তু ২০১৮ সালের জুনে জনমতের চাপে তিনি পিছু হটেন এবং নির্দেশ দেন যে অভিবাসী পরিবারগুলোকে একত্রে আটক রাখা হবে, যদি না "শিশুর জন্য ঝুঁকি" থাকার আশঙ্কা থাকে।[১৯৫][১৯৬] পরে এক বিচারক আদেশ দেন যাতে এসব পরিবারকে পুনরায় একত্র করা হয় এবং সীমিত কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া আর যেন পরিবার বিচ্ছিন্ন না করা website হয়।[১৯৭][১৯৮] bdjobs তবে এই আদেশের পরও ১,০০০-র বেশি শিশুকে তাদের পরিবারের থেকে আলাদা করা হয়েছিল।[১৯৯]
এদিকে জো বাইডেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড় থেকে সরে দাঁড়ানোর পর তার ভাইস প্রেসিডেন্ট কমালা হ্যারিসকে ওই পদের জন্য মনোনীত করেন। এই সময় থেকেই মি.
তার মধ্যে রয়েছে, আমেরিকার দক্ষিণ সীমান্তে, যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে তিনি জাতীয় জরুরি অবস্থা জারি করবেন।
প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর মি. ট্রাম্প যে ভাষণ দিয়েছেন, সেখানে তিনি বেশ কিছু বড় ধরনের ঘোষণা দিয়েছেন। তার মধ্যে অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা হিসেবে মেক্সিকো সীমান্তে জরুরি অবস্থা জারির কথা বলেছেন।
৭৮ বছরের এই রিপাবলিকান আবারও সমস্ত ‘প্রতিকূলতা’ উপেক্ষা করে ‘অত্যাশ্চর্য’ রাজনৈতিক প্রত্যাবর্তন ঘটাতে চাইছেন যা তাকে ওভাল অফিসের প্রেসিডেন্টের ডেস্কে ফিরিয়েও নিয়ে যেতে পারে।